1. admin@timesofpabna.com : admin :
  2. ceo@timesofpabna.com : Pabna T : Pabna T
শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:০৭ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক মোঃ রফিকুল ইসলামের প্রচেষ্টায় বিশেষ নবজাতক পরিচর্যা কেন্দ্র পাবনার নাঈমাবাদ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত সরকারের সঠিক পদক্ষেপে বদলে যাবে উন্নয়নের গতি ধারা – ওয়াহিদ হোসেন পাবনায় নানা আয়োজনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উদযাপন  বর্ণ্যাঢ্য আয়োজনে দৈনিক পাবনার সময় এর প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত পাবনায় বর্ণমালা কিন্ডারগার্টেনে সপ্তাহব্যাপী পিঠা উৎসবের উদ্বোধন আগামী নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি ও বিজয়ী শক্তির লড়াই হবে: ভিপি শামসুর পাবনায় ট্রাকের চাপায় শিমুল বিশ্বাসসহ আহত ৪ তরুণেরাই দেশ গড়ার মূল চালিকাশক্তি- এ্যাড. শিমুল বিশ্বাস  মার্চে চলবে পাবনা ঢাকা ট্রেন প্রসস্থ হবে অন্যান্য সড়ক- শেখ মঈনুদ্দিন 
শিরোনাম:
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক মোঃ রফিকুল ইসলামের প্রচেষ্টায় বিশেষ নবজাতক পরিচর্যা কেন্দ্র পাবনার নাঈমাবাদ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত সরকারের সঠিক পদক্ষেপে বদলে যাবে উন্নয়নের গতি ধারা – ওয়াহিদ হোসেন পাবনায় নানা আয়োজনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উদযাপন  বর্ণ্যাঢ্য আয়োজনে দৈনিক পাবনার সময় এর প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত পাবনায় বর্ণমালা কিন্ডারগার্টেনে সপ্তাহব্যাপী পিঠা উৎসবের উদ্বোধন আগামী নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি ও বিজয়ী শক্তির লড়াই হবে: ভিপি শামসুর পাবনায় ট্রাকের চাপায় শিমুল বিশ্বাসসহ আহত ৪ তরুণেরাই দেশ গড়ার মূল চালিকাশক্তি- এ্যাড. শিমুল বিশ্বাস  মার্চে চলবে পাবনা ঢাকা ট্রেন প্রসস্থ হবে অন্যান্য সড়ক- শেখ মঈনুদ্দিন 

বেক্সিমকোর ৪০ শতাংশ কর্মীর অস্তিত্ব নেই: বাণিজ্য উপদেষ্টা

  • প্রকাশিত : রবিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১০৯ বার পড়া হয়েছে

সংবাদদাতা:বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, বলা হচ্ছে বেক্সিমকোতে ৪০ হাজার শ্রমিক রয়েছে। কিন্তু প্রাথমিক তদন্তে আমরা এর প্রায় ৪০ শতাংশ মানুষের অস্তিত্ব পাইনি। অনেক তথ্য তৈরি করা হচ্ছে উত্তেজনা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে।

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রম ও ব্যবসায় পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।

বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন,মাত্র তিন মাস আগে বেক্সিমকোর একটি হাউজিং প্রকল্পে আইএফআইসি ব্যাংকের মাধ্যমে ‘আমার বন্ড’ ছেড়ে তোলা চার হাজার কোটি টাকা কোথায় গেলো? এটা একটা অবাক করা বিষয়- টাকা কোথায়?

সংবাদ সম্মেলনে বেক্সিমকোর কর্মীদের ব্যাংকঋণ চাওয়া নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, একটা প্রতিষ্ঠানের যদি সাত হাজার ৫০০ কোটি টাকা চলতি সম্পদ থাকে, তার ৬০ কোটি বেতন দেওয়া তো একটা সেকেন্ডের ব্যাপার।

তিনি বলেন, যে দাবি জানানো হচ্ছিল যে ব্যাংক সুবিধা দেওয়া হচ্ছে না, এলসি খুলে দেওয়া হচ্ছে না- যে প্রতিষ্ঠানের সাত হাজার ৫০০ কোটি টাকা চলতি সম্পদ তার তো এলসি খোলাও লাগে না, আর ব্যাংকের সুবিধারও প্রয়োজন হওয়ার কথা নয়।

শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, আমি প্রথমে জেনেছিলাম যে তাদের ২৩ হাজার কোটি টাকার দায় রয়েছে। পরে জানলাম তাদের প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার দায় রয়েছে। ২৩ হাজার কোটি টাকার দায় ধরে নিয়েই চেষ্টা করেছিলাম যে প্রতিষ্ঠানটা কোনো রকমে যাতে চালু হয়। সরকার খুবই দায়িত্বশীল ছিল এটি চালুর জন্য। কারণ এটা একটা জাতীয় সম্পদ এখানে বহু সংখ্যক শ্রমিক নিয়োজিত। দেশের রপ্তানি আয়ের একটা প্রাসঙ্গিক বিষয় রয়েছে। তাই সরকার যথেষ্ট উদার ও সংবেদনশীলতার সঙ্গে এ বিষয়ে প্রচেষ্টা চালিয়েছে। কিন্তু সরকার তাদের (বেক্সিমকো) পক্ষ থেকে বিন্দুমাত্র সহযোগিতা পায়নি। তখন সরকার বাধ্য হয়ে এখানে প্রশাসক নিয়োগ করেছে। প্রশাসককে কোনো ধরনের সাহায্য করা হয়নি। বলা হয়েছে, আইনজীবীর নিষেধ আছে কোনো ধরনের তথ্য শেয়ার না করার জন্য।

তিনি আরও বলেন, নিদারুণ সহযোগিতার কারণে যে উচ্চ পর্যায়ের কাউন্সিল কাজ করেছে, তাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়টি বড়ই জটিল বিষয় হিসেবে উপনীত হয়েছিল। এরপর সরকার তার দায়িত্বের জায়গা থেকে প্রতি মাসে ৬০ কোটি টাকা করে বেতন দিয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে নেই। এ বিষয়টি অত্যন্ত জটিল ছিল।

সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, এই শ্রমিকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্দেশ্যে ইন্ডাস্ট্রির যারা অংশীজন আছেন তাদের সবার সঙ্গে আলোচনা করে আমরা চেয়েছি- তারা (বেক্সিমকোর শ্রমিক) যাতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আত্তীকরণ হয়ে যায়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এ বিষয়ে যথেষ্ট আগ্রহ দেখিয়েছে। কিন্তু তারা আইনগতভাবে নিজেদের আলাদা করতে চেয়েছেন, তারা আর ওই প্রতিষ্ঠানের কর্মীবাহিনী নয়, এমন আইনি কাঠামোর ভিত্তিতে তারা নিতে চেয়েছিলেন। ওই কাঠামো দেওয়ার জন্য উপদেষ্টা পরিষদ এবং বিশাল সরকারি টিম একসঙ্গে নিয়োজিত হয়ে নিরলসভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছিল। এর মধ্যে এমন দুর্যোগপূর্ণ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। ফৌজদারি বিধি লঙ্ঘন করে বিভিন্ন ধরনের সম্পদ এবং যে ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চালানো হচ্ছে, এর মাধ্যমে দেশের শ্রম সমাজকে অসম্মানিত করা হচ্ছে। গার্মেন্ট শিল্পকে সর্বোপরি দেশকে অসম্মান করা হচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Theme Designed By FriliX Group